রবিবার, ১৪ জুলাই, ২০১৩

কাজী নজরুল যখন বুয়েটে

দেখিনু সেদিন হলে,
উঁচু সিজিধারী চেঁচাইছে, “চোথা দিব না!দিব না!!” বলে।
চোখ ফেটে এল জল,
এমনি ক’রে কি বুয়েট জুড়িয়া ল্যাগ খাবে দুর্বল?
যে সিজিহারাদের আনন্দ-বানে বুয়েটের প্রাণ চলে,
সিজিপাপীদের বাগড়াতে সেই আমোদ ডুবিল জলে।
ভেবে কি দেখেছ?-চুপ রও যত সুবিধাবাদীর দল!
বুঝে না-বুঝে,মুখস্ত করে সিজি কত হল বল?
র‍্যাগ কর্নার সাজিতেছে দেখ,ক্যাফেতে মাস্তি চলে,
স্বাধীনতাপ্রেমী সত্ত্বার ছবি উঠেছে ফুঁটে দেয়ালে।
বল তো এসব কাহাদের দান?তোমার কাভার ফটো
কার হাতে তোলা,দিয়েছে তুলে চেয়েছ তুমি যত।
তুমি জান না ক’,কিন্তু হাতের DSLR-টা জানে,
পলাশীর চোথা,লেকচার আর কাভার ফটোর মানে!

আসিতেছে শুভদিন,
দিনে দিনে বহু বাড়িয়াছে দেনা শুধিতে হইবে ঋণ!
বুঝে নাই দেখে তোমার কাছে যে আসিয়াছিল কাল,
ভাবে নাই তুমি ফিরাইয়া পার হইয়া যাইবা খাল।
স্বার্থ ভুলিয়া অপরের তরে ছোটে যারা অবিরাম,
পলাশীর মোড়ে বাতাসের মুখে মিশেছে যাদের নাম,
তারাই মানুষ,তারাই জনতা,কুঁড়িয়াছে তারা মান,
তাদেরই জীবনীশক্তির মাঝে তারুণ্য করে গান।



আমার নিজের লেখা নয়, ফেসবুক থেকে সংগ্রহীত। পরে খুজতে গিয়ে আর খুজে পায়নাই। তাই সংগ্রহে রাখা। 

এই ব্লগটি সন্ধান করুন